DETAILS, FICTION AND ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR ASIF NAZRUL! SHEIKH HASINA! DR YUNUS

Details, Fiction and ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus

Details, Fiction and ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus

Blog Article

বাংলাদেশ বিষয়ক গবেষণা, প্রবন্ধ ও পরিসংখ্যান

তবে বর্তমান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কালচারাল মানের অবনতি আরও ভয়াবহ। শিক্ষার্থীদের অনেকাংশের কাজ তাকে ব্যথিত করে। অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রথম রুখে দাঁড়ানো এই প্রতিষ্ঠান, অনেকাংশে তার ঐতিহ্য ভুলে গিয়েছে।

কথা হচ্ছিল দেশের দুই নেত্রীকে নিয়ে৷ আলাপের মধ্যে একটা ইন্টারেস্টিং বিষয় তুলে ধরেন তিনি। তার মতে দেশ ও বিদেশি কিছু কুচক্রী মহল এই দেশের দুই নেত্রীর মধ্যে বৈরী সম্পর্ক তৈরীতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। কারণ এতে সেই সব মানুষের স্বার্থ উদ্ধার হয়, বাংলাদেশকে দুর্বল করে। এই দুই নেত্রীর আশেপাশের স্বার্থান্বেষী মানুষগুলোই এই বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, এই সম্পর্কের ফাটল হলে তাদের লাভ। তার মতে, যদি এই দুই নেত্রীর মধ্যে সুসম্পর্ক ও পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকতো তবে দেশের আরও অগ্রগতি হতো। কথা হচ্ছিল দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উপদেষ্টা প্যানেল নিয়ে। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন যে দেশে সৎ, নিষ্ঠাবান ও নির্মোহ লোক থাকা সত্ত্বেও দেশের বড় বড় এনজিও ও প্রতিষ্ঠানে তাদের কাজে লাগানো হয়না। গুনী লোকের কদর এদেশে যথাযথ হয়না তা নিয়ে তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন।

ডায়েরি ও চিঠিপত্র সংকলন নব্বই এর দশক ও সাম্প্রতিক বাংলাদেশ

ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা

ঐতিহাসিক উপন্যাস ছাত্র জীবনের স্মৃতিচারণ

এই পাতা শেষ সম্পাদিত হয়েছে ০৯:০০টার সময়, ২০ আগস্ট ২০২৪ তারিখে।

তবে তার নাম আসিফ নজরুল হওয়ার গল্পটা বেশ চমৎকার। তার আসল নাম মোঃ নজরুল ইসলাম। বিচিন্তায় তিনি লেখালেখি শুরু করেন, সম্পাদক ছিলেন মৃণাল মাহমুদ, উনি প্রায়শ বিরক্ত হতেন তার এই নামের জন্য। কারণ তার সার্টিফিকেটের নামটা বাংলাদেশে ছড়াছড়ি, তার ভালো লেখাগুলোর ক্রেডিট কোন নজরুল ইসলামের কাছে যায় বোঝা মুশকিল। তাই মিনার মাহমুদই তাকে নামের পরিবর্তন করতে বলেন। অতঃপর তার ছোটবেলায় যত নাম ছিল সেসব নিয়ে বসা হলো। তার বড় ভাইয়ের রাখতে চাওয়া নাম আসিফই শেষ পর্যন্ত চুড়ান্ত হলো। এভাবেই মোঃ নজরুল ইসলাম হয়ে গেলেন সবার প্রিয় আসিফ নজরুল।

মৃত্যুর পরে মানুষ তাঁকে কী হিসেবে মনে রাখবে এমন কথার প্রসঙ্গে তিনি অভিব্যাক্তি প্রকাশ করেন যে ঐ সময়ে more info মানুষ কী ভাববে সেটি নিয়ে তিনি মোটেই চিন্তা করেন না। তাঁর কাছে ঐ সময়ের সবকিছুই অর্থহীন। তবে একজন পিতা হিসেবে তিনি চান সন্তানরা যেন তাঁর মৃত্যুর পরে কখনও তাঁর নামে কোনো খারাপ কিছু না শোনে।

It appears like you have been misusing this element by heading far too rapidly. You’ve been quickly blocked from using it.

It seems like you have been misusing this attribute by heading as well quick. You’ve been temporarily blocked from utilizing it.

ধর্ষকের ফাঁসি নিয়ে যখন বাংলাদেশের নানা মঞ্চ যখন সরব তখন আসিফ নজরুল প্রকাশ করেছেন ভিন্ন মত। তার যুক্তি ছিল এদেশে নারী ও শিশুরা সাধারণত ধর্ষণের স্বীকার হয় পরিচিত কারো দ্বারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই। এইক্ষেত্রে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড দিলে তারা ভুক্তভোগীকে মেরে ফেলবে, পরিচয় প্রকাশের সাথে শাস্তির ভয়ে। তার মতে দেশে হয়রানি মূলক মামলা বেড়ে যেতে পারে। আইনের অপপ্রয়োগে ও আরো নানাধরণের বেআইনি কাজ বাড়বে। মূলত আজীবন স্বশ্রম কারাদন্ড বা নির্দিষ্ট সময়ের শাস্তি, যথাযথ ভাবে বাস্তবায়নের কথা বলেন। তিনি প্রশ্ন তোলেন, বিচারের জন্য মিডিয়ায় কেন ভাইরাল হতে হবে?

সংবিধান বিতর্ক ১৯৭২: গণপরিষদের রাষ্ট্রভাবনা[১১][১২]

তবে এমন জ্ঞানী প্রতিভাবান মানুষ অনেকের ভালোবাসা পাবেন সেটাই সত্য। তিনি জানান ক্রান্তিকালে তিনি পাশে পেয়েছেন নানা বিশিষ্টজনকে। বিভিন্ন আইনজীবীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান আসিফ নজরুল। এছাড়াও সুশীল সমাজের কথার উল্লেখ করেন তিনি।

রহস্য, গোয়েন্দা, ভৌতিক, থ্রিলার ও অ্যাডভেঞ্চার

Report this page